For human beings,
the most daunting challenge is to become fully human.
For to become fully human is to become fully divine.
Enjoy the Holiday season.
N♥a♥m♥a♥s♥t♥é♥
_/\_ ◎ηη _/\_ ◎ηη _/\_ ◎ηη
♥_/"\_
I honor the place in you
in which the entire Universe dwells,
I honor the place in you
which is of Love, of Integrity, of
Wisdom and of Peace.
When you are in that place in you,
and ...I am in that place in me,
we are One.
♥ Namasté Love
I see and appreciate the God in you.
Om Shanti
তিনি নিজেকে নাস্তিক বলে দাবীও করেছেন অনেক সময়! আরেক নাস্তিক প্রায়াতঃ আহম্মেদ শরীফ উনার ভাল বন্ধু ছিলেন। উনাদেরকে একই মন্চে দেখা যেত। উনারা বাংলাদেশের মানুষকে ধর্ম চর্চা বাদ দিয়ে রবীন্দ্র চর্চা করার জন্য অনেক চেষ্টা করেছেন! সফল যে হন নাই তা বলা যাবে না। কারন উনাদের অনেক সাগরেদ তৈরি হয়েছে। তাহারা উনাদের আদর্শ মানে ধারন করে যথারিতি কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বাংলার মুসলমানদের ধর্মহীন শিক্ষা দেয়ার জন্য।
____জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরীর অজানা কথা____
১. ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী অধ্যাপক কবীর চৌধুরী এখন ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির উপদেষ্টা।
২. পাকিস্তানের সংহতি রক্ষার কথা বলে মহান মুক্তিযোদ্ধাদের ভারতীয় দালাল আখ্যায়িত করে ১৯৭১ সালের ১৭ মে দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় ৫৫জন বুদ্ধিজীবী বিবৃতি দিয়েছিলো সেই ৫৫ জনের ১জন অধ্যাপক কবীর চৌধুরী। সেই দীর্ঘ বিবৃতির অংশ বিশেষ তুলে ধরা হলোঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে ছাত্ররা লেখাপড়া বা খেলাধূলায় ব্যস্ত ছিলো না। তা ছিলো বাংলাদেশ মুক্তি ফৌজের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, তালো মেশিনগান, মর্টার ইত্যাকার সমরাস্ত্রের গোপন ঘাঁটি। ...................আওয়ামী লীগ চরমপন্থীরা এ সহজ সরল আইন সঙ্গত দাবীকে একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণার দাবীতে রূপান্তরিত করায় আমরা মর্মাহত হয়েছি। আমরা কখনও এটা চাইনি ফলে যা ঘটেছে তাতে আমরা হতাশ ও দু:খিত হয়েছি। (দৈনিক পাকিস্তান: ১৭ মে, ১৯৭১)
৩. ১৯৬৯-৭১ মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় কবীর চৌধুরী পাক হানাদার সরকারের বিশ্বস্ত অনুচর হিসেবে বাংলা একাডেমীর মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করেছে। অনেক মিডিয়াতে এখন তার বাংলা একাডেমীর পরিচালক হিসাবে দেখানো হচ্ছে কিন্তু সময়কালটা দেখানো হচ্ছে না কেন??
৪. পাকিস্তানের সংহতি রক্ষার জন্য পাক সরকারের প্রতিষ্ঠিত "রাইটার্স গিল্ড" এর পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেছে ১৯৬১ সালে। এ সংগঠনের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন সামরিক শাসক ফিল্ড মার্শাল মোহাম্মদ আইয়ুব খাঁন । সংগঠনটির সদস্যদের প্রধান কাজ ছিল আইয়ুব খানের চাটুকারী ও তোষামোদি করা
৫. স্বৈরাচারী পাক শাসক আইয়ুব খানের মৌলিক গণতন্ত্রের পক্ষে জনমত তৈরিতে গর্বিত রাইটার্স গিল্ডের সদস্য ছিলো কবীর চৌধুরী।
৬. কবীর চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধের পরপরই বোল পাল্টে আওয়ামী লীগের একান্ত কাছের ব্যক্তি বনে গেছেন, হয়েছেন তাদের বড় থিংকট্যাংক। এই অধ্যাপক আইয়ুব খানের থিংক ট্যাংক হিসেবেও বিশ্বস্ততার সাথে দায়িত্ব পালন করেছে তার জবানিতেই তুলে ধরা হলো তাঃ “প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান বলেছেন, আমরা এখন জাতীয় উন্নতির কথা বলি তখন আমাদের চোখের সামনে বড় বড় শহর, বড় বড় কারখানা এবং এমারতের ছবি ভেসে ওঠে। কিন্তু এই গুলোই যথেষ্ট নয়। নৈতিক ও ধর্মীয় উন্নতি ছাড়া কোন জাতির উন্নতিই সম্পূর্ণ হতে পারে না। এই উক্তিতে প্রেসিডেন্ট যে নৈতিক ও আধ্যাত্মিক মূল্যবোধের উপর জোর দিয়েছেন তা মূলত: ইসলামী আদর্শ থেকেই গৃহীত হয়েছে। (সূত্র: পাকিস্তানী নেশন হুড এনবিআর-প্রকাশিত)।
৭. অধ্যাপক কবীর চৌধুরীর বড় ভাই কাইয়ুম চৌধুরী পাকিস্তান আর্মির একজন কর্নেল হিসেবে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের পক্ষে যুদ্ধ করেছে। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর পাকিস্তানেই থেকে গেছে। পরে ব্রিগেডিয়ার হিসেবে অবসর নিয়ে এখনও পাকিস্তানেই অবস্থান করছে।
৮. ১৯৬৭-৬৯ সালের ঘটনাঃ আনন্দমোহন কলেজের প্রিন্সিপ্যাল হওয়ার আশায় অধ্যাপক কবীর চৌধুরী পূর্ব পাকিস্তানের কুখ্যাত গভর্ণর মোনায়েম খানের পা ছুঁয়ে কদমবুচি করেছে। (সূত্র: তৎকালীন মোমেনশাহী ডিসি, পিএ নাজির লিখিত স্মৃতির পাতায়)।
৯. ময়মনসিংহ এ এম কলেজের প্রিন্সিপ্যালের দায়িত্ব পালনকালে তার পৃষ্ঠ-পোষকতায় মুসলিম লীগের ছাত্র সংগঠন এনএসএফ ছাত্র রাজনীতিতে আমদানি করে হকিস্টিক ও আগ্নেয়াস্ত্র। ছাত্র রাজনীতিতে অস্ত্র আমদানির গুরু এই পাক দালালের হাত দিয়ে!
১০. পাক- দালাল হওয়ায় ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্দ চলাকালে কবীর চৌধুরীকে সৈয়দ আলী আহসান, আবু সাঈদ চৌধুরী, আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী, শওকত ওসমান, ড. ইবনে গোলাম সামাদ, আসাদ চৌধুরী, আল মাহমুদ প্রমুখের মত ভারতে যেতে হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বুদ্ধিবৃত্তিক দায়িত্ব পালন করার জন্য বরং সে পাক হানাহাদারদের পা কামড়ে ছিলো এদেশেই দেশ স্বাধীন হওয়ার সাথে সাথে অতি প্রগতিশীল সেজে গেছে বিরাট মুক্তিযোদ্ধা। হায় আফসোস ১৯৭১ এর ঘাতক দালাল কবীর চৌধুরী স্বাধীন বাংলাদেশের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির উপদেষ্টা। সত্যি সেলুকাস বিচিত্র এদেশ।
জনাব কবির চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধের সরাসরি বিরোধিতা করেও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি দাবীদার আওয়ামী সরকার কর্তৃক জাতীয় অধ্যাপক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন! এখন তিনি সরকারের উচ্চতম চিন্তাশীল বুদ্ধিজীবী, শিক্ষা উপদেষ্টা এবং সেই তিনিই আবার ঘাতক দাদাল নির্মূল কমিটির উপদেষ্টা!
জনাব কবির চৌধুরী আরো বলেছেন, 'মসজিদের আজান শুনলে তার কাছে বেশ্যার খরিদ্দার ঢাকার মত মনে হয়'। পুরো জীবন ভর বেশ্যার সাথে চলা ফেরার কারণে তিনিই ভাল জানতেন বেশ্যারা কিভাবে কাষ্টমার ডাকেন। তা আমাদের জানার কথা নয়।
মানুষ মারা গেলে তাঁকে নিয়ে কথা বলা যাবে না?? তাহলে কি ফেরাউনকে নিয়ে কথা বলা যাবে না?? মারা গেছেন তাই উনার খারাপ দিক আর তুলব না। তবে উনি যেহেতু নাস্তিক বলে দাবি করেছেন তাই উনার মৃত্যুর সৎকার্য কিভাবে সম্পন্ন হবে সেটি কি বলে গেছেন?
তা যদি না বলে একজন স্বঘোষিত নাস্তিকের জানাযা পড়ানো থেকে প্রত্যেক আলেম বা ধর্মজ্ঞান সম্পন্ন ব্যক্তির বিরত থাকা উচিত। তাই নয় কি??
তবে এখন দেখার বিষয় উনার সৎকারের আগে যদি পুলিশ উনাকে মুক্তিযোদ্ধার সালাম/গার্ড অফ অনার দেয় কিনা, দিলেও আশ্চর্য হব না!!
mobile share link http://on.fb.me/sF9Ivz
ধূমপান ছাড়ার ১৩ উপায়
ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। ধূমপানের কুফল হিসেবে ফুসফুসের ক্যান্সার, হার্টের রক্তনালী সরু হয়ে হার্ট এ্যাটাকের ঝুকি বৃদ্ধি, মস্তিস্কে রক্ত চলাচলে বাধা, যৌন ক্ষমতা হ্রাসসহ নানা ক্ষতিকর দিক রয়েছে ধূমপানের। অনেকেই ধূমপান নামক এই ঘাতককে চিরতরে নির্বাসনে দিতে চান কি‘ নানা কারণে ধূমপান আর ছাড়া হয় না। বিশেষজ্ঞগণ ধূমপানের আসক্তি থেকে নিজেকে রক্ষার ১৩টি উপায় বলে দিয়েছেন। এসব অনুসরণ করলে অবশ্যই ধূমপান ছাড়া সম্ভব।
এই ১৩টি উপায় হচ্ছে-
০ প্রথমে সিদ্ধা- নিন কেন ধূমপান ছাড়া আপনার জন্য জরুরী। অর্থাৎ কি কারণে ধূমপান ছাড়তে চান। যেমন ক্যান্সার ও হার্ট এ্যাটাকের ঝুকি কামাতে।
০ কোন ধরনের থেরাপি বা মেডিকেশন ছাড়া ধূমপান ছাড়া ঠিকনয়। কারণ সিগারেটের নিকোটিনের ওপর ব্রেইন অনেক ক্ষেত্রে নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। ছেড়ে দিলেই নানা উপসর্গ শুরু হয়। তাই সিগারেটের বিকল্প থেরাপির কথা চিন্তা করতে হবে। ০ নিকোটিনের বিকল্প গাম, লজেন্স ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে।
০ নিকোটিনের বিকল্প ওষুধ সেবন করা যেতে পারে।
০ একা একা ধূমপান না ছেড়ে পরিবারের অন্যান্য সদস্য (যদি ধূমপায়ী থাকেন), বন্ধু-বান্ধব ও সহকর্মীদের উৎসাহিত করে একসঙ্গে ধূমপান ত্যাগের ঘোষণা দিন।
০ মানসিক চাপ কমাতে চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে হালকা ম্যাসাজ নিন।
০ অ্যালকোহল পরিহার করুন।
০ মনোযোগ অন্যদিকে নিতে ঘর পরিষ্ক্ষার করতে চেষ্টা করুন।
০ ধূমপান ত্যাগের জন্য বার বার চেষ্টা করুন। একবার ছেড়ে দিলে দ্বিতীয় বার আর ধূমপান করবেন না।
০ নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
০ প্রচুর পরিমাণ সবুজ শাক-সবজি ও রঙিন ফলমুল খান।
০ ধূমপান বন্ধ করে যে আর্থিক সাশ্রয় আপনার হবে তার একটা অংশ হালকা বিনোদনে ব্যয় করুন।
০ আর ধূমপান ছাড়-ন বন্ধু-বান্ধব বা প্রেমিককে খুশী করার জন্য নয়, বরং আপনার সুস্বাস্থ্যের জন্যই এটা করেছেন। এমন জোরালো অবস্থান নিন।
↓
নিচে 'SHARE" অপসন এ ক্লিক করে পোস্টটি আপনার ওয়ালে "SHARE" করুন,এটা করা আমাদের সবার কর্তব্য,আপনার ওয়াল এ এই জিনিসটা পরে হয়ত কেউ ভালো পথে ফিরে আসতে পারে তাই নিজ দায়ত্তে কাজ টা করেন
www.youtube.com
http://www.admin-management.blogspot.com Azizi another Pak Suadi Siasi Film Nawaz Sharif and Faisal Shah Abdullah Hasb e Haal. http://www.pakistanitube.blogs...
www.youtube.com
Plz Like My Turban Page & Comment https://www.facebook.com/ferozpuriapunjabiturban?sk=wall . new punjabi songs 2011 2012 2013 2014 2015 2016 2017 Punjabi Mus...
www.youtube.com
Adnan Kamberi - diell e hane shendrit ket dhee live ne emisionin konaku
BAYERN MUNICH Homens/mulhers/criancas
4 paus sem escrita....leva 3 a 5 dias para chegar
com escrita 5 paus
Em stock
VENDA DE EQUIPAMENTOS POR ENCOMENDA
DE TODAS EQUIPAS 840127688,827528377,842266269,825404810,ahadsamadclothing@hotmail.com
জিয়ার ঘোষণাই ছিল মুক্তিযুদ্ধের তূর্যধ্বনি : টাইমস অব ইন্ডিয়া
------------------------------------------------------------
‘জিয়ার ঘোষণাই ছিল মুক্তিযুদ্ধের তূর্যধ্বনি। এই ঘোষণা শুনে আকস্মিক হামলায় হতভম্ব জাতি পশ্চিম পাকিস্তানের সামরিক শক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল। সেদিনের সেই রুখে দাঁড়ানো থেকেই বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর।’ ভারতের বহুল প্রচারিত ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া-র এক রিপোর্টে একথা বলা হয়েছে। বাংলাদেশের ৪০তম বিজয় দিবস সামনে রেখে পত্রিকাটির ১১ ডিসেম্বর সংখ্যায় এ রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। অনুরাধা শর্মার ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা কে ঘোষণা করেন? মুজিব অথবা জিয়াউর রহমান’ শিরোনামের এ রিপোর্টে স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে চলমান বিতর্কের বিষয়টি বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়। রিপোর্টের শেষাংশে জিয়াউর রহমানের ঘোষণা যে হতভম্ব বাঙালি জাতিকে প্রেরণা জুগিয়েছিল, সে বিষয়টিও উঠে আসে।
রিপোর্টে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ জন্ম নিয়েছে ৪০ বছর আগে। কিন্তু স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে দীর্ঘ বিতর্ক রয়েছে। শেখ মুজিবুর রহমান অথবা জিয়াউর রহমান কে এর ঘোষক—এই প্রশ্নের আজও মীমাংসা হয়নি। বাংলাদেশীদের কাছে এই প্রশ্নের উত্তর দু’রকম, বিশেষ করে রাজনৈতিক মতাদর্শ অনুযায়ী।
আওয়ামী লীগ তথা সরকারি ভাষ্য অনুযায়ী, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ গ্রেফতার হওয়ার আগে শেখ মুজিবুর রহমানই প্রথম স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এদিনটি পালিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস হিসেবে। বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) দাবি করে, সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান প্রথম স্বাধীনতা ঘোষণা করেন ২৭ মার্চ। ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ঢাকায় আক্রমণ করে। শেষরাতের দিকে তারা গ্রেফতার করে শেখ মুজিবকে। এর আগেই ২৬ মার্চ তিনি ‘আনুষ্ঠানিক স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’ স্বাক্ষর করেন বলে উল্লেখ করা হয়। ২৭ ও ২৮ মার্চ রেডিওতে জিয়াউর রহমানের কণ্ঠ শুনতে পায় দেশবাসী। তিনি ঘোষণা করেন, ‘এটা স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র। আমি, মেজর জিয়াউর রহমান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশনা অনুযায়ী ঘোষণা করছি যে, আজ থেকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ নামে স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলো। এই নির্দেশনা অনুযায়ী, আমি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের অস্থায়ী প্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেছি। শেখ মুজিবুর রহমানের নামে, আমি পশ্চিম পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানাচ্ছি। আমাদের মাতৃভূমি রক্ষায় শেষমুহূর্ত পর্যন্ত লড়াই করে যাব।’
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও ভাইস প্রেসিডেন্ট বিএনপি নেতা মওদুদ আহমদ বলেন, ‘আমি ছিলাম সিলেটের এক চা বাগানে। তখন শুনি মেজর জিয়ার ঘোষণা। তার ঘোষণাই সবাই শুনেছে। শেখ মুজিবের ঘোষণা কেউ শোনেনি।’
প্রত্যুত্তরে আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল মতিন খসরু বলেন, ‘এ বিতর্ক তাদের (বিএনপি) সৃষ্টি। এর নিষ্পত্তি এর মধ্যেই সুপ্রিমকোর্টে হয়ে গেছে। শেখ মুজিব ছিলেন জাতীয় নেতা। তিনি স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছিলেন ২৬ মার্চ। জিয়াউর রহমান ছিলেন সেনাবাহিনীর একজন মেজর মাত্র, কোনো নেতা ছিলেন না। অমন একটি ঘোষণা দেয়ার মতো অবস্থান তার ছিল না। তিনি অমন দাবিও করেননি। ১৯৮১ সালে তার মৃত্যুর পর বিএনপি এই বিতর্ক শুরু করে।’
মুজিবকন্যা, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং জিয়াউর রহমানের বিধবা পত্নী খালেদা জিয়া এ বিতর্ককে জাগিয়ে রেখেছেন।
তবে এটা অনস্বীকার্য, আকস্মিক হামলায় হতভম্ব জাতিকে পশ্চিম পাকিস্তানের সামরিক শক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে ওই বেতার ঘোষণাটিই ছিল তূর্যধ্বনি। সেদিনের সেই রুখে দাঁড়ানো থেকেই বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর।
www.youtube.com
No comments:
Post a Comment